রবিবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

মেডিকেল ভর্তির পাশের হার ৫৮.৪ শতাংশ

এবার মেডিক্যালে ভর্তির পাশের হার ৫৮.৪ শতাংশ । আজ রবিবার দুপুর পৌনে একটায় আনুষ্ঠানিক ভাবে এই খবর প্রকাশ করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর । অধিদপ্তর থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, এবার মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজে মোট পরীক্ষার্থী ছিল ৮২ হাজার ৯৬৪ জন। এর মধ্যে পাস করেছেন ৪৮ হাজার ৪৪৮ জন। উত্তীর্ণদের মধ্যে সর্বোচ্চ নম্বর ছিল ৯৪ দশমিক ৭৫। সর্বনিম্ন নম্বর ৭৭ দশমিক ৪০। সরকারি মেডিকেল কলেজে আসন সংখ্যা তিন হাজার ১৬২টি, সরকারি ডেন্টালে ৫৩২টি, বেসরকারি মেডিকেল কলেজে ছয় হাজার ও বেসরকারি ডেন্টালে আসন সংখ্যা এক হাজার ৩৫৫টি।


মেডিকেল ভর্তির পাশের হার ৫৮.৪ শতাংশ


এদিকে প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগে সারাদেশে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ চলছে। দেশের বিভিন্ন স্থানে কর্মসূচি পালন করছেন মেডিকেলে ভর্তি-ইচ্ছুকরা। বিক্ষোভকারি শিক্ষার্থীদের দাবি, গত শুক্রবার অনুষ্ঠিত ওই পরীক্ষার ফলাফল স্থগিত করে পুনরায় পরীক্ষা নিতে হবে। পাশপাশি প্রশ্ন ফাঁসের সঙ্গে জড়িতদের শাস্তির আওতায় আনতে হবে। তারা আরও জানান, পরীক্ষার দিন সকালে ও আগের রাতে ফেসবুকে পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়েছে। তবে স্বাস্থ্য অধিদফতরের পরিচালক (শিক্ষা) এ বি এম আবদুল হান্নান অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছেন, পরীক্ষার পর প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ তোলা যৌক্তিক নয়।

এদিকে প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগে সারাদেশে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ চলছে। দেশের বিভিন্ন স্থানে কর্মসূচি পালন করছেন মেডিকেলে ভর্তি-ইচ্ছুকরা। বিক্ষোভকারি শিক্ষার্থীদের দাবি, গত শুক্রবার অনুষ্ঠিত ওই পরীক্ষার ফলাফল স্থগিত করে পুনরায় পরীক্ষা নিতে হবে। পাশপাশি প্রশ্ন ফাঁসের সঙ্গে জড়িতদের শাস্তির আওতায় আনতে হবে। তারা আরও জানান, পরীক্ষার দিন সকালে ও আগের রাতে ফেসবুকে পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়েছে। তবে স্বাস্থ্য অধিদফতরের পরিচালক (শিক্ষা) এ বি এম আবদুল হান্নান অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছেন, পরীক্ষার পর প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ তোলা যৌক্তিক নয়।

এদিকে প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগে সারাদেশে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ চলছে। দেশের বিভিন্ন স্থানে কর্মসূচি পালন করছেন মেডিকেলে ভর্তি-ইচ্ছুকরা। বিক্ষোভকারি শিক্ষার্থীদের দাবি, গত শুক্রবার অনুষ্ঠিত ওই পরীক্ষার ফলাফল স্থগিত করে পুনরায় পরীক্ষা নিতে হবে। পাশপাশি প্রশ্ন ফাঁসের সঙ্গে জড়িতদের শাস্তির আওতায় আনতে হবে। তারা আরও জানান, পরীক্ষার দিন সকালে ও আগের রাতে ফেসবুকে পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়েছে। তবে স্বাস্থ্য অধিদফতরের পরিচালক (শিক্ষা) এ বি এম আবদুল হান্নান অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছেন, পরীক্ষার পর প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ তোলা যৌক্তিক নয়।

এদিকে প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগে সারাদেশে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ চলছে। দেশের বিভিন্ন স্থানে কর্মসূচি পালন করছেন মেডিকেলে ভর্তি-ইচ্ছুকরা। বিক্ষোভকারি শিক্ষার্থীদের দাবি, গত শুক্রবার অনুষ্ঠিত ওই পরীক্ষার ফলাফল স্থগিত করে পুনরায় পরীক্ষা নিতে হবে। পাশপাশি প্রশ্ন ফাঁসের সঙ্গে জড়িতদের শাস্তির আওতায় আনতে হবে। তারা আরও জানান, পরীক্ষার দিন সকালে ও আগের রাতে ফেসবুকে পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়েছে। তবে স্বাস্থ্য অধিদফতরের পরিচালক (শিক্ষা) এ বি এম আবদুল হান্নান অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছেন, পরীক্ষার পর প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ তোলা যৌক্তিক নয়।

শেয়ার করুন

৩টি মন্তব্য: